WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections_cache' doesn't exist]
SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections_cache WHERE ( object_id = 3615 and object_type = 'post' ) OR BINARY from_url = 'pros-and-cons-of-ecap' ORDER BY object_id DESC

WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections' doesn't exist]
SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections WHERE status = 'active' AND ( sources like '%a:2:{s:7:\"pattern\";s:21:\"pros-and-cons-of-ecap\";s:10:\"comparison\";s:5:\"exact\";}%' or sources like '%pros%' or sources like '%and%' or sources like '%cons%' or sources like '%of%' or sources like '%ecap%' ) ORDER BY updated DESC

WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections' doesn't exist]
SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections WHERE status = 'active' ORDER BY updated DESC

ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা | DoctLab

ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা

ই ক্যাপ ক্যাপসুল মূলত ভিটামিন ই মুখে খাওয়া হয় এবং প্রয়োজনে বাহ্যিকভাবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের তথ্য অনুযায়ী ই-ক্যাপ ক্যাপসুল এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। ভিটামিন ই শরীরের কোষগুলিকে সতেজ রাখতে সবচেয়ে বেশি কাজ করে থাকে। এই লেখা পড়লে আপনারা জানতে পারবেন যে ই ক্যাপ কেন খায় ও ই ক্যাপ কখন খেতে হয়।

Ask Question

 

ই ক্যাপ ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রত্যেক ওষুধের ওই উপকারিতা এবং অপকারিতা রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করলে তেমন কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। চলুন জেনে নেওয়া যাক ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। 

Honey Sponsored

উপকারিতা

উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ  ই ক্যাপ আমাদের শরীরকে সতেজ রাখতে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এতে এমন এক ধরণের এন্টি-অক্সিডেন্ট হয়েছে যা আমাদের ত্বক এবং মুখের উজ্জলতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সৌন্দর্য চর্চার ক্ষেত্রে ই-ক্যাপ মুখে খাওয়া যেতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী বাহ্যিক ভাবে ব্যবহার করা যায়। 

চুলের যত্নেঃ ভিটামিন ই চুল পড়া বন্ধ করতে এবং নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে। যারা চুল পড়া সমস্যা ভুগে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে এটি জাদুর মত কাজ করে। ই ক্যাপ চুলে ব্যবহারের নিয়ম হল এই ক্যাপসুল মুখে খাওয়ার পাশাপাশি নিত্যদিনের ব্যবহার্য তেলের সাথে মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করা যেতে পারে। চুলে ব্যবহার করার ২ থেকে ৩ ঘন্টা পর মাথা শ্যাম্পু করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হয়। এভাবে সপ্তাহে ২ দিন করে এক মাস ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

বয়সের ছাপ দূর করতেঃ বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের ত্বক কুঁচকে যাওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের বলিরেখা দেখা দিতে শুরু করে। এক্ষেত্রে ই ক্যাপ ক্যাপসুল এন্টি এজিং ক্রিম হিসেবে কাজ করে। নিয়মিত যদি ঝুলে যাওয়া এবং কুঁচকে যাওয়া ত্বকে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ তেল মালিশ করা হয় তাহলে উজ্জ্বলতা বাড়ার পাশাপাশি সব ধরনের বলিরেখা দূর হয়। 

ক্রিম হিসেবেঃ যারা নাইট ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন তাদের জন্য ভিটামিন-ই মশ্চারাইজিং হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। নিয়মিত ব্যবহৃত ক্রীম কিংবা লোশনের সাথে কয়েক ফোঁটা ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তরল মিশিয়ে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। 

e cap
e cap

নখের ভঙ্গুরতা রুখতেঃ সারাদিন বাহিরে কিংবা বাড়িতে বিভিন্ন ধরনের সাংসারিক কাজ করার কারণে যাদের নখের ভঙ্গুরতা দেখা দেয় তাদের ক্ষেত্রে একমাত্র ঔষধ হলো ভিটামিন-ই ক্যাপ ক্যাপসুল। নিয়মিত ই ক্যাপ ক্যাপসুলের তেল ভেঙে যাওয়া নখে মালিশ করলে এর থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। 

রোদের ক্রিমঃ বাইরে রোদে কাজ করার কারণে যাদের ত্বক পুড়ে কালো হয়ে যায় তাদের জন্য সেরা মশ্চারাইজিং হলো ভিটামিন-ই। কুলিং ক্রিমের সাথে কয়েক ফোঁটা ভিটামিন-ই মিশিয়ে ব্যবহার করলে খুব সহজেই রোদে পুড়ে কালো হওয়া থেকে দূরে থাকা যায়। 

ক্ষত সারাতেঃ শরীরের ক্ষত নিরাময় করতেও ভিটামিন ই ক্যাপসুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত ই-ক্যাপ ক্যাপসুল সেবন করলে যেকোনো ক্ষতস্থান খুব দ্রুত সেরে ওঠে। 

ভিটামিন ই এর অভাব পূরণেঃ ই ক্যাপ ক্যাপসুল শরীরে ভিটামিন এ এর অভাবজনিত সব ধরনের রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে। নিয়মিত খাবারের পাশাপাশি ভিটামিন ই এর অভাব পূরণ করতে ই-ক্যাপ ক্যাপসুল সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। 

ই ক্যাপ ক্যাপসুল এর অপকারিতা

সাধারণত ই ক্যাপ ক্যাপসুলের তেমন প্বার্শপ্রতিক্রিয়া এবং অপকারিতা দেখা যায় না। তবে অত্যাধিক পরিমাণে ই ক্যাপ সেবন করলে আমাশয় সহ এলার্জি জনিত রি-একশন দেখা দিতে পারে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়?

না, ভিটামিন-ই ক্যাপসুল খেলে মোটা হওয়া যায়না। তবে নিয়মিত খেলে শরীরে ভিটামিন ই এর চাহিদা পূরণ হবার পাশাপাশি শরীর সুস্থ থাকে। এতে শরীর একটু মোটা হতে পারে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো?

ভিটামিন-ই ক্যাপসুল সব গুলোই ভাল। তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ই-ক্যাপসুল গুলো হলো ই-ক্যাপ ৪০০, ই-ভিট, ই-জেল ইত্যাদি।

RelatedPosts

ফ্রি অনলাইন ডাক্তার পরামর্শ নিন

বাংলাদেশের সেরা অনলাইন ডাক্তার পরামর্শ নিয়ে আমাদের এই পরিষেবার আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন কারণে আমাদের দেশের মানুষ হাসপাতালে কিংবা ব্যক্তিগত চিকিৎসাকেন্দ্রে গিয়ে স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করতে পারেন না।... Continue

কনডম ব্যবহারের নিয়ম সুবিধা ও অসুবিধা

কনডম ব্যবহারের নিয়ম সুবিধা ও অসুবিধা।

আমরা কমবেশি সবাই কনডম ব্যবহারের নিয়ম জানতে চাই। কিন্তু কোথায় থেকে জানবো সেটা খুঁজে পাই না। কারণ আমাদের দেশে যৌন সংক্রান্ত বিষয়গুলো গোপনে আলোচনা করা হয় এবং ট্যাবু... Continue

বাচ্চা নষ্ট হয়ে গেলে কিভাবে ওয়াশ করে

বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয়?

গর্ভের বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয় তা নিয়ে আপনারা অনেকেই জানতে চান। গর্ভপাত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ একটি ব্যাপার। তবে গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে প্রতি দুইটি... Continue

female health

নোরিক্স ১ পিল খাওয়ার কতদিন পর মাসিক হয়?

নোরিক্স ১ পিল খাওয়ার কতদিন পর মাসিক হয় - আমাদের এই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় অনেক সময়। জেনে রাখা ভালো যে নোরিক্স ১ একটি ইমারজেন্সি পিল যা অরক্ষিত... Continue

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয়

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয়?

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয়? গর্ভধারণের পর এমন প্রশ্ন প্রায় প্রত্যেক মহিলার মাথায় ঘুরতে থাকে। জেনে রাখা ভালো যে বমি হওয়া গর্ভধারণের একমাত্র লক্ষণ নয়। গর্ভাবস্থার অনেকগুলো... Continue

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায়

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায়

পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় গুলো মহিলাদের জন্য বিশেষ করে কিশোরী মেয়েদের জন্য জানা অত্যন্ত জরুরী। পিরিয়ডের সময় বেশিরভাগ মহিলাদের যে সমস্যাটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় সেটি হল তলপেটে... Continue