WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections_cache' doesn't exist] SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections_cache WHERE ( object_id = 1080 and object_type = 'term' ) OR BINARY from_url = 'herbal-generic-bn/biotin' ORDER BY object_id DESC
WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections' doesn't exist] SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections WHERE status = 'active' AND ( sources like '%a:2:{s:7:\"pattern\";s:24:\"herbal-generic-bn/biotin\";s:10:\"comparison\";s:5:\"exact\";}%' or sources like '%herbal%' or sources like '%generic%' or sources like '%bn%' or sources like '%biotin%' ) ORDER BY updated DESC
WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections' doesn't exist] SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections WHERE status = 'active' ORDER BY updated DESC
বায়োটিন | DoctLab
4355 Views
DoctLab Menu
0012345695
info@doctlab.com
Follow Us :
বায়োটিন
বায়োটিন এর ব্যবহার
বায়োটিন এর উপকারিতা সম্পর্কে বলে শেষ করা যাবে না। এটি মানবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন যা এইচ নামে পরিচিত। তাছাড়াও এই ট্যাবলেট/ক্যাপসুল কে ভিটামিন বি অথবা ভিটামিন বি-৭ ও বলা হয়ে থাকে। এটি সাধারণত ব্যবহৃত হয় চুল পড়া, দুর্বল, নরম এবং ভঙ্গুর নখ, একজিমা ও চর্ম রোগের চিকিৎসায়। এগুলোর পাশাপাশি এটি মানব দেহের চর্বি, শর্করা ও আমিষের বিপাকীয় প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। মানুষের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এবং মানসিক ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ফার্মাকোলজি
বায়োটিন বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় কাজে অংশগ্রহণ করে থাকে, যেমন অ্যামাইনো এসিড ক্যাটাবলিজম, ফ্যাটি এসিড সংশ্লেষণ এবং গ্লুকোনিওজেনেসিস ইত্যাদি। এটি এপিডারমাল কোষের বৃদ্ধি এবং বিভেদ কে প্রভাবিত করে থাকে যা চুল, ত্বক এবং নখের গঠন এর সাথে সম্পর্কিত। মানুষের চুলের গোড়ায় থাকা মাইটোকনড্রিয়াল কার্বক্সিলিসের কো এনজাইম হিসেবে কাজ করে এবং কেরাটিনের গঠন উন্নতিকরণে সহায়তা করে বায়োটিন। আর ঠিক একই কারণে এর অভাব হলে চুল পড়া এবং নখের ভঙ্গুরতার পাশাপাশি ডার্মাটাইটিস ও অ্যাসিডিউরিয়া দেখা যায়। তাই চুল পড়া সহ নখ এবং ত্বকের চিকিৎসায় এটি বহুল ব্যবহৃত একটি ঔষধ।
মাত্রা এবং সেবন বিধি
রোগ এবং বয়সের উপর ভিত্তি করে বায়োটিন এর মাত্রা এবং সেবনবিধি ভিন্ন হতে পারে।
প্রাপ্ত বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন সাধারণত এক থেকে তিনটি ট্যাবলেট/ক্যাপসুল নির্দেশিত হয়ে থাকে।
ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অনেক সময় শুরুর দিকেই কিংবা দুই বছর বয়সের মধ্যে বায়োটিন এর অভাবজনিত বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়, যেমন খিচুনি, অচেতনতা, ঘন ঘন শ্বাস নেওয়া ইত্যাদি। এসব ক্ষেত্রে ৫ থেকে ১০ টি ট্যাবলেট/ক্যাপসুল গুঁড়া করে পানির সাথে কিংবা ফলের জুসের সাথে মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে।
বায়োটিন এর প্রস্তাবিত পরিমাণ নিচে দেওয়া হল। তবে সেবনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়। নবজাতকঃ
০-৬ মাস: ৫ মাইক্রোগ্রাম/দিন
৭-১২ মাস: ৬ মাইক্রোগ্রাম/দিন
শিশুঃ
১-৩ বছর: ৮ মাইক্রোগ্রাম/দিন
৪-৮ বছর: ১২ মাইক্রোগ্রাম/দিন
পুরুষ এবং মহিলাঃ
৯-১৩ বছর: ২০ মাইক্রোগ্রাম/দিন
১৪-১৮ বছর: ২৫ মাইক্রোগ্রাম/দিন
≥১৯ বছর: ৩০ মাইক্রোগ্রাম/দিন
গর্ভাবস্থায়ঃ ৩০ মাইক্রোগ্রাম/দিনস্তন্যদানকালেঃ ৩০ মাইক্রোগ্রাম/দিন
ওষুধের মিথস্ক্রিয়া
কাঁচা ডিমের সাদা অংশ অত্যাধিক পরিমাণে গ্রহণ করলে তা শরীরের বায়োটিন শোষণ কমিয়ে দেয়। তাছাড়া বিভিন্ন রোগের চিকিৎসাকালে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করলে বৃহদান্ত্রে উপস্থিত অনুজীব দ্বারা সৃষ্টবায়োটিন এর উৎপাদন কমে যায়। আর মানবদেহের রক্তরসে একমাত্র বায়োটিন হ্রাসকারক হল এন্টিকনভালোসেন্ট ঔষধ।
প্রতিনির্দেশনা
বায়োটিন এর প্রতি যাদের অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এটি প্রতিনির্দেশিত।
বায়োটিন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
সহনশীল মাত্রায় বায়োটিন সেবন করার পর সাধারণত তেমন কোন গুরুতর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তাছাড়া সর্বোচ্চ ২০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত মুখে সেবন এবং ২০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত শিরাপথে গ্রহণ করার পরেও বিষক্রিয়া অথবা মারাত্মক প্রতিক্রিয়ার কোন তথ্য এখন পর্যন্ত জানা যায় নি।
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে বায়োটিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ কোন নির্দেশনা বা নির্দেশিত তথ্য পাওয়া যায়নি।
সংরক্ষণ
বায়োটিন আলো এবং আদ্র আবহাওয়া থেকে দূরে ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করুন। পাশাপাশি সকল ধরনের ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।