WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections_cache' doesn't exist]
SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections_cache WHERE ( object_id = 1042 and object_type = 'post' ) OR BINARY from_url = 'allopathic-brand-bn/cosmozole-20mg' ORDER BY object_id DESC

WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections' doesn't exist]
SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections WHERE status = 'active' AND ( sources like '%a:2:{s:7:\"pattern\";s:34:\"allopathic-brand-bn/cosmozole-20mg\";s:10:\"comparison\";s:5:\"exact\";}%' or sources like '%allopathic%' or sources like '%brand%' or sources like '%bn%' or sources like '%cosmozole%' or sources like '%20mg%' ) ORDER BY updated DESC

WordPress database error: [Table 'doctlab.haspro_rank_math_redirections' doesn't exist]
SELECT * FROM haspro_rank_math_redirections WHERE status = 'active' ORDER BY updated DESC

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ এর কাজ কী, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সম্পূর্ণ তথ্য | DoctLab

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ Capsule (Delayed Release)

Also Available :40 mg
Cosmozole 40 mg

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ এর কাজ

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ ট্যাবলেট হলো প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা অপেক্ষাকৃত অধিকতর এসিড নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটি গ্যাষ্ট্রিক প্যারাইটাল কোষে অবস্থিত H+/K+ ATPase এনজাইম সিস্টেমের সাথে কোভালেন্ট বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত এসিড নিঃসরণের প্রধান ধাপকে বাধাগ্রস্থ করে। অ্যাসেক্টর মূলত ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, ইনজেকশন এবং পাউডার আকারে পাওয়া যায়। 

Ask Question

 

নির্দেশনা

ইসোমিপ্রাজল গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ, ইরোসিভ ইসোফেগাইটিসের প্রশমন, ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস মেইনটেন্যান্স ডোজ হিসেবে, গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স এর উপসর্গ প্রশমন, ইন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরোধী, হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি দমন করতে কার্যকর। সেই সাথে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে এবং নিম্নবর্ণিত সৃষ্ট সংক্রমণের চিকিৎসায় এটি নির্দেশিত। যথাঃ

Honey Sponsored
  • গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ এর চিকিৎসায়।
  • ইরোসিভ ইসোফেগাইটিসের প্রশমনে।
  •  ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস মেইনটেন্যান্স ডোজ হিসেবে।
  • গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স এর উপসর্গ প্রশমনে।
  • ইন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরোধী ওষুধ দ্বারা চিকিৎসার ফলে সৃষ্ট গ্যাষ্ট্রিক আলসার।
  • হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি দমনে (ট্রিপল থেরাপী)।

 

মাত্রা ও সেবনবিধি

 

ইরোসিভ ইসোফ্যাগিটিস নিরাময়েঃ ২০ অথবা ৪০ মিঃ গ্রাঃ প্রতিদিন একবার চলমান থাকবে ৪ থেকে ৮ সপ্তাহ।

ইরোসিভ ইসোফ্যাগিটিস নিরাময় কার্যকরী রাখতেঃ ২০ মিঃ গ্রাঃ প্রতিদিন একবার। সর্বোচ্চ ৬ মাস।

লক্ষণীয় গ্যাস্ট্রোসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজঃ ৪ সপ্তাহের পর্যন্ত দৈনিক একবার ২০ মিলিগ্রাম। যদি লক্ষণগুলি অব্যাহত থাকে তবে অতিরিক্ত আরো ৪ সপ্তাহের চিকিৎসা  অব্যাহত থাকবে। 

ডিওডেনাল আলসারঃ দৈনিক ২০ মিলিগ্রাম, ২-৮ সপ্তাহ।

গ্যাস্ট্রিক আলসারঃ দৈনিক ২০/৪০ মিলিগ্রাম, ৪-৬ সপ্তাহ।

ডিওডেনাল আলসারে হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি দূর করার জন্য ট্রিপল থেরাপির সঙ্গেঃ

  • ইসোমিপ্রাজল ৪০ মিলিগ্রামঃ ১০ দিনের জন্য ১ বার দৈনিক
  • অ্যামক্সিসিলিন ১০০০ মিলিগ্রামঃ ১০ দিনের জন্য দৈনিক ২ বার
  • ক্লারিথ্রোমাইসিন ৫০০ মিলিগ্রামঃ ১০ দিনের জন্য দৈনিক ২ বার

শিশুঃ জিইআরডি এর স্বল্পমেয়াদী চিকিৎসা। 

  • ১ থেকে ১১ বছরঃ ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত দৈনিক একবার ১০ মিলিগ্রাম।
  • ১২ থেকে ১৭ বছরঃ ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত দৈনিক একবার ২০ বা ৪০ মিঃ গ্রাঃ।

ইনজেকশনঃ গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স রোগ। 

যদি রোগী ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল খাওয়ার মত অবস্থায় থাকে তাহলে মৌখিক থেরাপির বিকল্প হিসাবে ইরোসিভ এসোফ্যাগাইটিস (ইইই) রোগে আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্ক জিইআরডি রোগীদের স্বল্পমেয়াদী চিকিৎসার জন্য কসমোজল ২০ আই ভি ইঞ্জেকশান এর ব্যাবহার  যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বন্ধ করতে হবে । 

আই ভি ইনজেকশন কমপক্ষে ৩ মিনিটের মধ্যে ইন্ট্রাভেনাসলি পুশ করা আবশ্যক। যদি ২০ মিলিগ্রাম নির্দেশ করা হয় তাহলে আই ভি ইনজেকশনের অর্ধেক ব্যবহার করতে হবে। বাকি অংশ ১২ ঘন্টার মধ্যে ব্যবহার করা আবশ্যক এবং সর্বোচ্চ ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে স্বাভাবিক অভ্যন্তরীণ আলোতে রাখতে হবে।

অ্যাসেক্টর ট্যাবলেট খাবার  ১ ঘন্টা আগে গ্রহণ করা উচিত। প্রস্তাবিত ডোজ এবং নিয়মাবলি রোগের ধরণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। এই ট্যাবলেট বা এই প্রস্তুতির কোন উপাদান হাইপারসেন্সিটিভিটির সঙ্গে রোগীদের ব্যবহার করা উচিত নয়। 

সাসপেনশনঃ

  • এক কাপে ১৫ মিলিলিটার বিশুদ্ধ পানি নিয়ে পুরো প্যাকেট  মিশিয়ে ভালো করে নেড়ে ২-৩ মিনিট রেখে দিন
  • তারপর আবার নাড়াচাড়া করে পুরো মিশ্রণটি একবারে পান করুন।
  •  যদি সাসপেনশনটি নাসোগাস্ট্রিক বা গ্যাস্ট্রিক টিউব দ্বারা সেবন করা হয় তাহলে ১৫ মিলি পানি সঙ্গে মিশ্রিত করা আবশ্যক। 
  • অন্য কোনও পানীয় বা খাবার ব্যবহার করা উচিত নয়। 
  • মিশ্রণটি ভালভাবে নাড়াচাড়া করার পরে ২-৩ মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে।
  • তারপরে আবার নাড়াচাড়া করার পরে, এটি একটি উপযুক্ত আকারের সিরিঞ্জ ব্যবহার করে ৩০ মিনিটের মধ্যে একটি টিউবে প্রবেশ করানো উচিত।

 

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ এর দাম

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ ট্যাবলেট এর মূল্য ৬.৫০ টাকা মাত্র। 

 

ব্যবহার

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ ট্যাবলেট গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ, ইরোসিভ ইসোফেগাইটিসের প্রশমন, ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস মেইনটেন্যান্স ডোজ হিসেবে, গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স এর উপসর্গ প্রশমন, ইন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরোধী, হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি দমন গাস্টিক ও আলসারের চিকিৎসায় উপকারী। এরকম বেশ কিছু সমস্যার উপশম হিসেবে মূলত এই ওষুধটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

 

ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ সাইটোক্রোম পি৪৫০ মনো-অক্সিজেনেজ সিস্টেম এর কার্যকারিতা কমায়। সেজন্য যকৃতের মাধ্যমে বের হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কোন প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে, তবে এখন পর্যন্ত কোন প্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

মুখে খাবার জন্ম নিরোধক বড়ির সাথে অ্যাসেক্টর এর হঠাৎ কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে হবে। এসিড নিঃসরণ কমে যাওয়ায় ওমিপ্রাজল ব্যবহারে যেসব শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন দেখা যায়, কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ এর ক্ষেত্রেও তা দেখা দিতে পারে এবং এর ফলে পাকস্থলী ও ডিওডেনামে ব্যাকটেরিয়ার কলোনাইজেশন ও ভিটামিন বি-১২ এর পরিশোষন ব্যাহত হতে পারে।

কসমোজল ২০ ব্যবহারের সময় ফেনিটয়েন, ওয়ারফেরিন, কুইনিডিন, ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন, এমোক্সিসিলিন এর মিথষ্ক্রিয়ার কোন প্রমাণ নাই। তবে ডায়াজিপামের সাথে এটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডায়াজিপামের নিঃসরণ প্রক্রিয়া বিলম্ব হতে পারে। ইসোমিপ্রাজল কিটোকোনাজল, ডিগোক্সিন এবং লৌহ জাতীয় ওষুধের শোষণের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ ট্যাবলেট সেবনের ফলে মৃদু ও অস্থায়ী কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। যেমনঃ

  • মাথাব্যথা
  • ডায়রিয়া
  • বমি বমি ভাব
  • তলপেটে ব্যথা
  • কোষ্ট কাঠিন্য ইত্যাদি।

 

তীব্র ওভারডোজ

তীব্র ওভারডোজের পর, বমি বমি ভাব, বমি এবং ডায়রিয়া সৃষ্টি করে, যদিও নিউরোমাসকুলার হাইপারসেন্সিটিভিটি এবং খিঁচুনি দেখা দেয়। অ্যাসেক্টর বা এই জাতীয় যেকোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয়। যেহেতু এটি এই রোগীদের জন্য নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার কারণ হতে পারে, সেহেতু  কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ ট্যাবলেট সেবন শুরু করার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। 

 

গর্ভবতী ও স্তন্যদানকালে সতর্কতা

গর্ভবতী প্রাণীদের উপর গবেষনায় অ্যাসেক্টর এর উপাদান এর ভ্রুনের উপর কোন ক্ষতিকর প্রভাব পাওয়া যায়নি। তবে গর্ভবতী মা এর ক্ষেত্রে তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো গবেষনা করা হয়নি। তবে জীবজন্তুর উপর পরীক্ষা করে কোন বিকলাঙ্গজনিত ফলাফল পাওয়া যায়নি।

অ্যাসেক্টর খুব বেশি দরকার হলেই গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত। যেহেতু মাতৃদুগ্ধে কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ এর  নিঃসরণ ও সদ্যজাত শিশুদের উপর এর প্রভাবজনিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই ইসোমিপ্রাজল সেবন কালে স্তন্যদান সাময়িক বন্ধ রাখতে হবে।

 

সতর্কতা

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ গ্যাস্ট্রিক আলসারে ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ম্যালিগন্যান্‌সির সম্ভাব্যতা যাচাই করে নিতে হবে। তা না হলে অ্যাসেক্টর ট্যাবলেট রোগের লক্ষণসমূহকে কমিয়ে  দিয়ে রোগ নিরূপণে বিলম্ব ঘটাতে পারে। এন্টিবায়োটিকের সঙ্গে ব্যবহারের পূর্বে এর ঔষুধ নির্দেশনা দেখে নিতে হবে।

 

প্রতিনির্দেশনা

কসমোজল ২০ মিঃ গ্রাঃ বা এই প্রস্ততির যেকোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয়।

 

সংরক্ষণ

শুকনো জায়গায় ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের কম তাপমাত্রায় সংরক্ষন করুন। আলো ও আর্দ্রতা থেকে নিরাপদে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।